John Smith

I am a Writer

John Doe

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat. Ut wisi enim ad minim veniam, quis nostrud exerci tation ullamcorper suscipit .
Erat volutpat. Ut wisi enim ad minim veniam, quis nostrud exerci tation ullamcorper.

  • 3066 Stone Lane, Wayne, Pennsylvania.
  • +610-401-6021, +610-401-6022
  • admin@mydomain.com
  • www.yourdomain.com
Me

My Professional Skills

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat.

Web Design 90%
Web Development 70%
App Development 95%
Wordpress 60%

Awesome features

Aliquam commodo arcu vel ante volutpat tempus. Praesent pulvinar velit at posuere mollis. Quisque libero sapien.

Animated elements

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Sed tempus cursus lectus vel pellentesque. Etiam tincidunt.

Responsive Design

Pellentesque ultricies ligula a libero porta, ut venenatis orci molestie. Vivamus vitae aliquet tellus, sed mollis libero.

Modern design

Duis ut ultricies nisi. Nulla risus odio, dictum vitae purus malesuada, cursus convallis justo. Sed a mi massa dolor.

Retina ready

Vivamus quis tempor purus, a eleifend purus. Ut sodales vel tellus vel vulputate. Fusce rhoncus semper magna.

Fast support

Suspendisse convallis sem eu ligula porta gravida. Suspendisse potenti. Lorem ipsum dolor sit amet, duis omis unde elit.

0
completed project
0
design award
0
facebook like
0
current projects
  • পাখি বা কবুতর ক্রয় বিক্রয় করতে সাবধান

    পাখি বা কবুতর ক্রয় বিক্রয় করতে সাবধান

    পাখি বা কবুতর ক্রয় বিক্রয় করতে ...
    অনেক পাখি প্রেমিক আছেন যারা কাঙ্খিত পাখি ক্রয় বিক্রয় বা অন্য পাখির সাথে পরিবর্তন করতে ইচ্ছুক এই মর্মে বিজ্ঞাপন দেন। আগ্রহী ব্যাক্তি জানেন না, বিজ্ঞাপনদাতা ঠিক কি উদ্দেশ্যে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন। তার বিজ্ঞাপনের আড়ালে অন্য কোন অসৎ উদ্দেশ্যও তো লুকিয়ে থাকতে পারে। যেমন সুযোগ পেলে টাকা-পয়সা, ঘড়ি কিংবা সেলফোন হাতিয়ে নেয়ার উদ্দেশ্যেকে আড়ালে রেখে পাখি ক্রয় বিক্রয় করার নামে বিজ্ঞাপন দিলেন বা অন্য যে কোন কিছু হতে পারে। কিন্তু কিছু প্রাসঙ্গিগ সর্তকতা মেনে চললে এমন অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি এড়িয়ে চলা সম্ভব।
    • অনেক ক্ষেত্রে বিজ্ঞাপনদাতা ফোন নম্বর সহ বিজ্ঞাপন দেন। তাকে সরাসরি ফোন না করে তার দেয়া পোষ্টেই তার সাথে আলাপ করুন। পাখি ক্রয় বিক্রয়ের কারন জানতে চেষ্টা করুন। দরদামটা একই সাথে শেষ করুন এবং সময় নিন।
    • তার কাছ থেকে ঠিকানা সংগ্রহ করুন। তার দেওয়া ঠিকানার আসে পাসে আপনার পরিচিত কেউ আছে কিনা খোঁজ নিন। এবং সেই পরিচিত ব্যাক্তির দ্বারা ক্রেতা বিক্রেতার ঠিকানা যাচাই করুন। তার সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে তার কাছ থেকে সময় চেয়ে নিবেন। ঐ এলাকায় আপনার নিজের পরিচিত কেউ না থাকলে আপনার পরিচিতের পরিচিত এবং ঐ এলাকার অলি-গলি যিনি চেনেন এমন কাউকে ঠিক করুন। আপনি নারী হলে এই ক্ষেত্রে বিশ্বস্ত পুরুষ নিবার্চন বাঞ্চনীয়। আর ঐ এলাকায় কাউকে না পেলে একটা জনবহুল স্থান নির্বাচন করুন।
    • ক্রেতা বিক্রেতার ফোন নাম্বার নিন এবং তাকে ফোন করুন। তার সাথে ফোনে আলাপ করার সময় নিজে সাধ্যমত চুপ থেকে বা কথা কম বলে অপর প্রান্তের ব্যাক্তিটির কথা মনযোগ দিয়ে শুনুন। এই ক্ষেত্রে আপনি নারী হলে, নিজে ফোন না করে একজন বিশ্বস্ত বা পরিচিত পুরুষের সাহায্য নিন।
    • সব ঠিক থাকলে দিনক্ষন বেছে নিন। এই ক্ষেত্রে নিজের পছন্দকে অগ্রাধিকার দিন। চেষ্টা করবেন দিনের বেলায় লেনদেনটা সেরে নিতে। এই জন্য সকাল এবং বিকাল উপযুক্ত সময়।
    • ক্রেতা বিক্রেতার এলাকায় পৌছে প্রথমে ঐ এলাকায় নিজের পরিচিত জনদের সাথে যোগাযোগ করুন। তারপর ক্রেতা বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করুন। আর জনবহুল এলাকায় হলে পূর্ব নির্ধারিত সময়ের চেয়ে আগে যাবার চেষ্টা করুন।
    • নিজে ক্রেতা হলে যে পাখিটি কিনছেন তা ভালভাবে দেখে নিন। আর বিক্রেতা হলে টাকা ভালভাবে গুনে ও যাচাই করে নিন। অনেক সময় এই ক্ষেত্রে জাল টাকার ব্যবহার হয়। সব ঠিকঠাক ভাবে হয়ে গেলে ঈষৎ হেসে বিদায় নিন।
    • আপনি নারী হলে যদি এই ক্ষেত্রে কোন পুরুষের সহযোগীতা না পান তবে কম পক্ষে তিন থেকে চারজন বান্ধবী মিলে সবটা শেষ করবেন।
    • বিক্রির বিজ্ঞাপন দেখলে দেখে নিন বিক্রেতার প্রোফাইলে তার পরিষ্কার ফটো দেয়া আছে কিনা। দেয়া না থাকলে তার একটি পরিষ্কার ফটো প্রোফাইল পিকচার হিসেবে সেট করতে বলুন।
    • আমরা সাধারণত এটুকু জেনে নেই বিক্রেতার বাসা কোন এলাকায়। তারপর তার কথামত তার বাসার কাছাকাছি কোনও পরিচিত স্থান (বাজার/ মার্কেট/ ব্যাংক/ অফিস/ মসজিদ/ পার্ক/ বাসস্ত্যান্ড) এ যাওয়ার পর বিক্রেতা সেখান হতে ক্রেতাকে তার বাসায় নিয়ে যায়। এক্ষেত্রে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এক্ষেত্রে বিক্রেতার বাসায় যাওয়ার আগে তার বাসার নাম্বার, রোড নাম্বার/ নাম, ব্লক, কোন ফ্ল্যাটে থাকে ইত্যাদি বিস্তারিত জেনে নিন। এরপর তার বাসায় যাওয়ার আগে বিক্রেতার ফটো সহ তার বিস্তারিত ঠিকানা আপনার কোনও বন্ধুকে পাঠিয়ে দিবেন।

      কখন যাবেন, আনুমানিক কতক্ষন থাকবেন সেটাও জানাবেন। তার বাসায় যাওয়ার পর নিশ্চিত হয়ে নিবেন যে, আপনাকে যে ঠিকানা দেয়া হয়েছিল এটি সেই ঠিকানা কিনা। এরপর পাখি/ পন্য ক্রয়/ বিক্রয় হয়ে যাওয়ার পর বিক্রেতার বাসা থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর আপনার বন্ধুকে জানিয়ে দিন যে আপনি সহি সালামতে কাজ শেষ করেছেন। দীর্ঘ সময় পার হয়ে যাওয়ার পরেও আপনার ফোন না পেলে আপনার বন্ধু আপনার দেয়া বিস্তারিত তথ্য অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
    • কাউকে সন্দেহ হলে বা কারও সম্পর্কে নেতিবাচক তথ্য থাকলে তাকে এড়িয়ে চলাই শ্রেয়।
    • কখনো অপিরিচিত মানুষকে বিকাশে বা অন্য মাধ্যমে আগাম টাকা দেবেন না। মনে রাখবেন যদি আপনি আগে পৌঁছাতে পারেন তবে পাখিটি কিনতে পারবেন। আগে যেতে না গেলে ঐ পাখির জন্য লোভ না করাই শ্রেয়।
    • যিনি বিক্রি করবেন তাকে সবসময় একটি বিষয় পরিষ্কার করতে হবে যে, উনি তার পণ্যটির জন্য বুকিং রাখবেন কিনা। যদি বুকিং রাখেন তার জন্য একটি সময়সীমা নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। ঐ সময়সিমার মধ্যে সেটি বেশী দামের অফার পেলেও অন্য কারও কাছে বিক্রি করতে পারবেন না। যিনি বুকিং দিয়েছেন তার জন্য নির্দিষ্ট সময়সিমা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।যদি বিক্রেতা বুকিং না রাখেন তবে তিনি যেকোনো কারও নিকট যেকোনো সময় তার পন্য বিক্রি করার অধিকার সংরক্ষন করেন।
    • কোন ক্রেতা কোন পন্য কেনার জন্য বুকিং দেয়ার পরও যদি কোনও ব্যাক্তিগত সমস্যার জন্য সেটি কিনতে বা পৌঁছতে না পারেন সেক্ষেত্রে ঐ নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই বিক্রেতাকে ফোন করে তার বুকিং বাতিল করতে হবে।
    আপনার একটুখানি অসর্তকতাই আপনার জন্য অনেক বড় বিপদ এনে দিতে পারে। কাজেই নিজে সতর্ক হোন এবং অন্যকে সতর্ক হতে পরামর্শ দিন।
  • কিভাবে নর ও মাদি কবুতর চিনবেন ?

    কিভাবে নর ও মাদি কবুতর চিনবেন ?

    April 2010 Rescue Updates - the rescue report
    আমার এক পরিচিত আমাকে একদিন জানালেন যে তার একজোড়া কবুতর ৪ টা ডিম দিয়েছে এবং তিনি নিশ্চিত করে বললেন যে এটা নর আর মাদি, আমি তাকে বুঝানর পরও তিনি তর্ক করলেন, আমি আর কিছু বললাম না, কিছুদিন পর তিনি বুঝতে পারলেন যে আসলে দুটাই মাদি। আসলে এটা উনার কোন দোষ নাই । আবার অনেক ক্ষেত্রে যখন বেশি মারামারি করে তখন বুঝা যাই যে দুটি নর। কারন অনেক ক্ষেত্রেই এই ধরনের অভিজ্ঞতা হয়। সৌখিন কবুতরের ক্ষেত্রে এটা খুবই কঠিন নর ও মাদি আলাদা করা এবং অনেক অভিজ্ঞ সদস্যদেরও অনেক সময় বোকা হয়ে যান আর এটা সবসময় সহজ নয়। আর সেটা যদি বাচ্চা হয় তাহলে ত কথাই নাই, কাজটি তখন কঠিনতর হয়ে যায়। আজ পর্যন্ত যদিও এ ব্যাপারে কোন সঠিক দিক নির্দেশনা দেওয়া হয় নি, ফলে অনেক কিছুই প্রাইয় অজানাই রয়ে গেছে। অনেক সময় দুইটা মাদি ঠিক নর মাদির মতই বৈশিষ্ট্য স্বভাব দেখা গেলেও অনেক পরে বুঝা যাই যে আসলে দুটাই মাদি, কিন্তু এর মাজে অনেক মূল্যবান সময় পার হয়ে যায়। আসুন আজ আমি আপনাদের জন্য কিছু তথ্য দিয়ে সাহায্যকারী হতে পারি কিনা।
    পুরুষ ও মেয়ে কবুতরের কিছু শারীরিক ও স্বভাবগত কিছু বৈশিষ্ট্য ও পার্থক্য আছে সেগুলো হলঃ
    ক) শারীরিক বৈশিষ্ট্যঃ
    ============
    ১) অধিকাংশ ক্ষেত্রে পুরুষ কবুতর আকারে বড় হয় বিশেষ করে তার মাথা ও চ্যাপ্টা হয়।
    মেয়ে কবুতরের শরীর তুলনামূলক ছোট, বিশেষ করে তার মাথা ছোট ও লম্বা হয়।
    ২) চোখ একটি মুরগি এর হিসাবে বৃত্তাকার হয় না কিন্তু মেয়ে কবুতরের বৃত্তাকার হয়।
    ৩) পুরুষ কবুতরের পা ও এর আঙ্গুল সমান ও মসৃণ হয় না, কিন্তু মেয়ে কবুতরের পা অর এর আঙ্গুল প্রায় সমান ও মসৃণ হয়।
    ৪) উভয় হাতে কবুতর ধরুন (মধ্য লাইন থেকে বুক বরারর নিচে হাত চালায় তাহলে হাড় শেষে একটি স্পেস আছে, তারপর বরাবর একটি আঙ্গুল দিয়ে দেখলে 2 ছোট পাতলা হাড় পাবেন “v” এর মত, তারা একসঙ্গে আসা যেখানে মধ্যে একটি ছোট আঙুল বা তার বেশি ফিট করতে পারে, তাহলে এটি মেয়ে কবুতর যেখানে ডিম পাস হয়। আর যদি ১ বা -২ মিলি ফাক থাকে তাহলে পুরুষ কবুতর। অনেকে পুরুষ বা মাদি পরীক্ষা করার জন্য আঙ্গুল পায়খানার পথে দেন, কিন্তু বিশেষ ভাবে খেয়েল রাখবেন কখনও এটা করবেন না।এতে জরায়ু বা ভিতরে সংক্রমণ হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে।)
    ৫) পুরুষ কবুতরের মাথা / ঘার ও দেহ একটু মতা একটু লম্বা ও ঘন ও সবল হয়। আর সাধারণত মাদীর মাথা / ঘার ও দেহ কাছাকাছি আরো মেয়েলি বা সূক্ষ্ম হয়।
    ৬) হ্যাচিং পরে ১ থেকে ৩ দিন পর যদি আপনি কবুতরের বাচ্চাকে অধিষ্ঠিত করে এর পায়খানা নির্গমনের(vent hole) পথের দিকে খেয়াল করেন তাহলে পুরুষ কবুতরের একটু চ্যাপ্টা বা smile এর মত দেখবেন আর মেয়ে কবুতরের সোজা বা গোল দেখবেন।
    ৭) পুরুষ কবুতরের গলার রগ মোটা হয় আর মেয়ে কবুতরের তুলনা মূলক ভাবে একটু পাতলা।
    ৮) পুরুষ কবুতরের ঠোঁট ধরে হালকা করে টান দিলে শে ছাড়িয়ে নেবার চেষ্টা করে, আর মেয়ে কবুতর সাধারণত চুপ করে থাকে বা কোন চেষ্টা করে না।
    খ) স্বভাবগত বৈশিষ্ট্যঃ
    ============
    ৯) পুরুষ কবুতরের লেজ ও শরীর ময়লা থাকে কিন্তু মেয়ে কবুতরের শরীর তুলনামূলক পরিষ্কার থাকে। পুরুষ কবুতরের ডাক খুব ঘন ও জোরে হয়, অপরদিকে মেয়ে কবুতরের ডাক থেমে থেমে ও আস্তে ডাকে।
    ১০) পুরুষ কবুতর হুমকি দিয়ে বা ভয় দেখিয়ে একটি প্রয়াস চালানোর চেষ্টা করে বা মাদীকে চার্জ করবে বা সাধারণত তার মনোযোগ পেতে হালকা ঠোকর চেহারা নেয় এবং আঘাত করে যদিও এটি ইচ্ছাকৃত ঠোকর নয়। পুরুষ কবুতর গলা ফুলীয়ে একজাগা থেকে লেজ নামিয়ে মাদিকে আক্রমন করে আর মাদি মাখা নাড়িয়ে মাথা উপর নিচ করে এক জাইগাই থাকে।
    ১১) পুরুষ কবুতর পুরো ঠোঁট ডুবিয়ে পানি পান করে, যেখানে মাদি কবুতর অল্প বা অর্ধেক ঠোঁট ডুবিয়ে পানি পান করে।
    ১২) পুরুষ কবুতর মেয়ে কবুতরের থেকে বেশি আক্রমনাত্মক হয়। যদিও অনেক ক্ষেত্রে এর বাতিক্রম দেখা যায়। যদিও ডাকের কম্পন দুই জনের সমান হয় না।
    ১৩) পুরুষ কবুতর সূর্য দুবার আগে বেশি অস্থির থাকে, বিশেষ করে, আর মাদি কবুতর শান্ত থাকে।
    ১৪) পুরুষ কবুতর কবুতর সূর্য উঠার পর নেস্ত এ অবস্থান নেয়,আর মাদি সারারাত বাসায় বসে থাকে।
    ১৫) ব্রিডিং এর আগে নর কবুতর মাদির পায়ের কাছে বসে এক ধরনের শব্দ করে, যদিও এ সব গৌণ বৈশিষ্ট্য এর মধ্যে পড়ে।
    ১৬) মাদি কবুতর নর কবুতরের মুকে ঘাড়ে ও গলাই ঠোঁট দিয়ে গ্রুমিং করে দেয়। আর মেটিং এর আগে ঠোঁট দিয়ে খওয়ায়ে দেই।
    আশা করি এর মাধ্যমে অনেকের অনেক দ্বিধাদ্বন্দ্ব দূর হবে ও অনেক অনাখাঙ্কিত পরিস্থিতি থেকে বাঁচা যাবে।
  • কবুতরের / পাখির ডিম আটকানোর (Egg binding ) কারন ও চিকিৎসা

    কবুতরের / পাখির ডিম আটকানোর (Egg binding ) কারন ও চিকিৎসা

    Pigeon & dove birth control |
    ডিমের আটকানো (Egg binding ) মেয়ে কবুতরের/পাখির অন্যতম সমস্যা। ডিম পাড়ার সময় এটি cloaca কাছাকাছি এসে অথবা আরও ভিতরে পাস করতে পারেনি প্রজনন নালির মধ্যে আটকে থাকতে পারে। এটি একটি সাধারণ এবং সম্ভাব্য গুরুতর অবস্থা নির্দেশ করে। ডিমের আটকানো (Egg binding ) সাধারণত তরুণ মেয়ে পাখির হয় বেশি যদিও ক্রনিক ডিম পাড়ার এই অগণ্য স্বাস্থ্য সমস্যা ফলে ক্যালসিয়াম ঘাটতি ও পুষ্টির ফলে হয়, যা hypocalcaemia হিসাবে পরিচিত। এর ফলে জরায়ুর পেশীগুলো দুর্বল হয়ে যায়,যে কারনে জরায়ুর ভিতর ডিম ধাক্কা দিতে অক্ষম হয়। এটা অত্যধিক ডিম পাড়ার কারনেও হতে পারে।
    ডিমের আটকানোর (Egg binding ) কারনে যে সব লক্ষণ ও উপসর্গ প্রদর্শিত হতে পারে মধ্যে নীচে কয়েকটি তালিকা দেওয়া হল:
    • উদর জোরে টানাটানি।
    • দ্রুত বা জড়তাপূর্ণ শ্বাস বা শ্বাস সমস্যা।
    • পিছনে ফোলা ভাব।
    • কোষ্ঠকাঠিন্য ভাব।
    • উইংস ঝুঁকিয়া পড়া ।
    • পালকে তালগোল পাকান ।
    • প্রশস্ত ভঙ্গিমা ।
    • ফোলান তলপেট ।
    • নৈমিত্তিক আকস্মিক মৃত্যু।
    • পুচ্ছ/লেজ নড়ান বা নামিয়ে রাখা।
    • ডিপ্রেশন.
    • খাঁচার মেঝেতে বসা।
    • পা অবস বা পক্ষাঘাত। (যদিও অন্য কারনেও পা অবস বা পক্ষাঘাত হতে পারে।)
    কারণ:
    ১) কম ক্যালসিয়াম স্তর বা Hypocalcaemia সিন্ড্রোম।
    ২) অপুষ্টি।
    ৩) ছোট খাঁচা বা বেশি ডিমে তা বা ডিম পাড়া অথবা বেশি বাচ্চা পালন।
    ৪) অসুস্থ এবং বৃদ্ধ পাখি।
    ৫) সঙ্গি বিহীন একা পাখি।
    ৬) বড় আকার ডিম।
    ৭) বিশেষ কিছু রোগের সংক্রমণ।
    ৮) অন্য কবুতর দ্বারা বিরক্ত থেকে।
    ৯) জরায়ুর সংক্রমণ ।
    ১০) জরায়ুর টিউমার ।
    প্রতিরোধ:
    ক) ভবিষ্যতে স্বাভাবিক ডিম পাড়ার বাবস্থা জোরদার এবং ডিমের আটকানো (Egg binding ) প্রতিরোধে উচ্চ ক্যালোরি, উচ্চ ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার প্রদান করতে হবে।
    খ) ঘনঘন ডিম পাড়ার থেকে আপনার পাখিকে নিরুত্সাহিত / বন্ধ করতে পারেন।
    গ) সম্ভব পাখির সাইট অপসারণ নীড় তৈরি উপাদান
    ঘ) pigeon loft এলাকায় উজ্জ্বল আলো ব্যবহার করবেন না।(বিশেষ করে ডিম পাড়া ও তা দেবার সময়।)
    ঙ) বর্ণালী আলো প্রদান।
    চ) আপনার পাখি মধ্যে প্রজনন আচরণ নিরুত্সাহিত করা। প্রয়োজন হলে “সঙ্গী” থেকে পৃথক করা।
    ছ) খাঁচার অভ্যন্তর পুনরায় সজ্জিত এবং খাঁচা অবস্থান পরিবর্তন করা।
    জ) ব্রিডিং জোড়া কে নিয়মিত ভিটামিন বি কমপ্লেক্স দিতে হবে। বিশেষ করে ডিম পাড়ার সম্ভাবনার সময়।
    সতর্কতা:
    নিজের আঙ্গুল বা চাপ দিয়ে ডিম বের করার চেষ্টা করবেন না, এটা আপনার পায়রার গুরুতর বা স্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। নালীর ভিতর সম্ভাব্য অভ্যন্তরীণ টিস্যুর সংক্রমণ বা ক্ষতি হতে পারে। বা ভিতরে ডিম ভেঙ্গে স্থায়ী সংক্রমণ হতে পারে। যা তৎক্ষণাৎ চিকিত্সা না করে ছেড়ে যাওয়া হলে – মৃত্যুও হতে পারে।
    চিকিত্সা:
    • হোমিও Pulsatilla mother, ৩ ফোটা অল্প একটু পানির সাথে ২ ঘণ্টা পর পর দিতে হবে।
    • মেয়ে কবুতর কে হালকা একটু (পরিশ্রান্ত) করার ব্যাবস্থা করতে হবে।
    • সন্দেহভাজন ডিমের আটকানোর (Egg binding )ক্ষেত্রে মেয়ে পাখিকে একটি উষ্ণ এলাকায় রাখুন এবং প্রয়োজনীয় সহায়ক যত্ন প্রদান করুন।
    • বাথরুম এর ভিতর বা কোন রুমে একটি বাষ্পীয় রুম এর মত ব্যাবস্থা করতে হবে এবং তার মধ্যে পাখি রাখুন, 85-90 ডিগ্রী ফারেনহাইট / আর্দ্রতা: 60% তাপমাত্রা ভাল, অথবা গরম পানিতে ভিজান গামছা/তোয়ালে দিয়ে একটু সেঁকের মত ব্যাবস্থা করুন ।
    • উষ্ণ জল স্নান করানোর ব্যাবস্থা করতে হবে ।
    • তেল দিয়ে পেছনের এলাকায় পেশী ম্যাসেজ করতে হবে, মেসেজিং করার সময় খুব সাবধান কারন জোরে হলে ডিম ভিতরে ভঙ্গ হতে পারে যা জীবন নাশক হতে পারে।
    • পেছনে পিচ্ছিলকারক পদার্থ হালকা করে দিয়া যেতে পারে এটি ভাল সহায়ক হতে পারে।
    • ডিমের সফল পাসিং এর জন্য স্যালাইনে পানি খাওয়ানোর বাবস্থা করতে হবে এবং অন্য কবুতর থেকে আলাদা করতে হবে ও শান্ত রাখতে হবে।
    সাধারণত ১ ও ২ নো চিকিৎসাতেই এ থেকে পরিত্রান পওয়া যায়। তারপর একটু বেশি সতর্কতা হিসাবে একটু বিশেষ যত্ন নিলে অনেক অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি থেকে বাচা যাবে। উপরক্ত সব ব্যাবস্থা একসঙ্গে নিয়ার দরকার নাই, যেকোনো দু একটা করলেই হয়।
    (আপনি বা আপনার পাখি অন্য কোন অস্বাভাবিকতা পরিলক্ষিত হলে, একটি যোগ্যতাসম্পন্ন পশুচিকিত্সক সাথে যোগাযোগ করুন। একজন পশুচিকিত্সক সঠিকভাবে আপনার পোষা জন্তুর এর সমস্যা নির্ণয় করতে পারবেন, এবং একটি দ্রুত পুনরুদ্ধারের রাস্তা বলে দিবেন। বিভিন্ন জনের বিভিন্ন কথা শুনে আপনার কবুতরের প্রাণনাশের কারন হবেন না, কথাটা দয়া করে একটু মনে রাখবেন।)
  • ককাটিয়েল পাখির বাচ্চাকে হ্যান্ড ফিডিং

    ককাটিয়েল পাখির বাচ্চাকে হ্যান্ড ফিডিং

    Budgerigar and Cockatiel Breeder in CTG, BN Web Design, Chittagong ...
    Hand Feeding Cockatiel Baby বা ককাটিয়েল পাখির বাচ্ছাকে হ্যান্ড ফিডিং করানো খুবই সহজ যদি আপনি জানেন কিভাবে এই কাজটি করতে হয়।
    টেম বা পোষা পাখি হিসেবে ককাটিয়েল এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। কারণ এরা খুব সহজে পোষ মানে এবং আদর প্রিয়। শখের বসে অনেকেই ককাটিয়েল পাখির বাচ্ছা কিনে থাকেন হ্যান্ড ফিডিং করিয়ে ঐ বাচ্ছাকে টেম বা পোষ মানানোর জন্য। কিন্তু সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই ওই Cockatiel baby বা ককাটিয়েল বাচ্ছাকে হ্যান্ড ফিডিং করানোর সময়। এবং দুর্ভাগ্যবশত অনেকেই শখের প্রিয় পাখির বাচ্ছাকে মেরে ফেলেন হ্যান্ড ফিডিং করানোর সময় পরিপূর্ন জ্ঞ্যান না থাকায়।
    নতুনদের সুবিধার্থে আমি আজকে এই ভিডিওতে আপনাদের দেখানোর চেষ্টা করছি কিভাবে আপনার শখের প্রিয় ককাটিয়েল পাখির বাচ্ছাকে হ্যান্ড ফিডিং করাবেন।
    ককাটিয়েল পাখির বাচ্চাকে Hand Feeding বা হ্যান্ড ফিডিং করানোর জন্য আমি যা ব্যবহার করলামঃ
    ১) Nutribird A19 – নিউট্রিবার্ড এ১৯ ( যেকোনো পাখির খাবারের দোকানে পাবেন ১০০ গ্রাম ১১০ থেকে ১৫০ টাকায় )
    2) Multi Vitamin – BoostBryd N – বুস্টব্রীড এন ( যেকোন গবাদি পশুর ঔষুধের দোকানে পাবেন ১০০ টাকায় )
    3) Cycle valve / bulb tube – সাইকেল বালব / বালব টিউব ( সাইকেল এর সরঞ্জাম বিক্রির দোকানে পাবেন ১.৫ ফুট ১০ টাকায়। যদিও আপনাকে কেটে ব্যবহার করতে হবে )
    4) 5 ML Syringe – ৫ মিলি সিরিঞ্জ ( যেকোনো ফার্মেসিতে পাবেন ৫ টাকায় )
    আশা করি এই ভিডিও দেখার পরে আপনার প্রিয় ককাটিয়েল পাখির বাচ্ছাকে সঠিকভাবে হ্যান্ড ফিডিং করাতে পারবেন এবং অকাল মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে পারবেন।
    ভালো থাকুক সবার প্রিয় পাখি
  • ৫ টা ডিম থেকে ৫টা ককাটেল পাখির বাচ্ছা

    ৫ টা ডিম থেকে ৫টা ককাটেল পাখির বাচ্ছা

    বাচ্চা দিল ককাটেল
    ককাটেল পাখিঃ গ্রে ককাটেল পাখি থেকে ৫টি বাচ্ছা পেয়েছি ৫ টা ডিম থেকে। বলা যায় শতভাগ হ্যাচিং সফলতা। গ্রে পাখি ভালো ডিম বাচ্ছা করে এটা সবারই জানা, কিন্তু আমি নিজে এই প্রথম এই বাস্তব অভিজ্ঞতা পেলাম।
    যেহেতু ৫ টি ককাটেল বাচ্ছা ফুটিয়েছে সেই হিসেবে ওদের খাবারের দিকে অনেক খেয়াল রাখতে হয়। ওদের খাবারের মধ্যে আমি দিয়ে থাকিঃ
    ১) শষ্যদানাঃ সাদা মিলেট, লাল মিলেট, হলুদ মিলেট, কালো মিলেট, ক্যানারি, সূর্যমূখি বীজ, কুসুম বীজ, পোলাও ধান।
    ২) সফট ফুড বা নরম খাবারঃ গম এবং ছোলা মিক্স। রাতে পানিতে ভিজিয়ে ১২ ঘন্টা পর খেতে দেয়া হয়
    ৩) প্রোটিনঃ প্রতিদিন সিদ্ধ ডিম দেয়া হয় হাই প্রোটিন এর জন্য
    উপরের ভিডিওটি রেকর্ড করা হয়েছিল যখন আমি ওদের নেস্টীং ট্রে পরিষ্কার করছিলাম।
  • বাজরিগার পাখি ডিমে দিলে করণীয়

    বাজরিগার পাখি ডিমে দিলে করণীয়




    আজ আপনার শখের বাজরিগার পাখি ডিম দিয়েছে, খুশিতে আত্নহারা! শখের পাখির জন্য কি করবেন কিছুই ভেবে পাচ্ছেন না। থামুন! একটু বড় দীর্ঘশ্বাস নিন এবং নিচের কাজগুলো করার চেষ্টা করুন।
    1. সব সময় খাঁচায় মিনারেল ব্লক ও সাগরের ফেনা দিয়ে রাখতে হবে ।
    2. যে দিন থেকে বাজরিগার পাখি ডিম দিবে সেই দিন থেকে ডিম দেয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত পানির সাথে ক্যালসিয়াম মিশিয়ে দিন।
    3. পাখিকে এগ ফুড খাওয়ানো শিখাতে হবে ,তাই মাঝে মাঝে পাখিকে এগ ফুড খেতে দিন ।
    4. গোসলের জন্য মাঝে মাঝে আলাদা ভাবে পানি দিন, ১০ মিনিট পর পানি বের করে দিন, যদি ডিমের আদ্রতা ঠিক করতে হয়, পাখি তা পানির দ্বারা করে নিবে। বর্ষা এবং শীতের সময় পাখিকে গোসল করানোর কোনো প্রয়োজন নাই।
    5. কোন ভাবেই বার বার ডিম দেখার জন্য উঁকি দেয়া যাবে না, এতে পাখি ডিমে তা নাও দিতে পারে, এমন কি ডিম ফেলে দিতে পারে ।
    6. ডিম চেক করতে হলে অভিজ্ঞ কারও সাহায্য নিন , নিজে চেষ্টা করবেন না যদি অভিজ্ঞতা না থাকে।
    7. ডিমে পাখির বিষ্ঠা যদি লেগে থাকে, তুলা দিয়ে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে দিবেন, যদি আপনি না পারেন, তাহলে অভিজ্ঞ কারও সাহায্য নিন ।
    8. পরিবারের অন্য সদস্য যেন পাখিকে বিরক্ত না করে সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে,এমন কি আপনি বাড়ির বাহিরে গেলে, তারা যেন ডিম দেখার জন্য পাখিকে বিরক্ত না করে ।
    9. টিকটিকি ও তেলাপোকা যেন হাড়িতে না ঢুকতে পারে খেয়াল রাখবেন, যদি তারা হাড়িতে ঢুকে পাখি ডিমে তা দিবে না ভয়ে ।
    10. ১৬-২১ দিনের মধ্যে ডিম ফুটে বাচ্চা বের হবে,তাই কান সজাগ রাখেন বাচ্চার মধুর শব্দ শুনার জন্য ।
  • পিপড়া তাড়ানোর সহজ উপায়

    পিপড়া তাড়ানোর সহজ উপায়

    পিপড়া তাড়ানো
    পিঁপড়া দূর করা নিয়ে গতকাল এক ভাই প্রশ্ন করেছিলেন। আমিও প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে পিপড়ার যন্ত্রণায় অস্থির হয়ে পড়েছিলাম। পাখির খাবার, পানি,পারচ সব জায়গায় পিপড়া আসত। এরপর নেট থেকে দেখে একটা হোম মেইড সলুশন এপ্লাই করলাম। ফলাফল:২৪ ঘন্টায় সব পিপড়া গায়েব। এবার আসি সলুশন টা কিভাবে বানাবেন ও ব্যবহার করবেন।
    উপাদান:
    • বরিক পাউডার (৩ চা চামচ)
    • চিনি (৩ চা চামচ)
    • পানি (দরকার মত)
    প্রথমে বরিক পাউডার গুলোকে চামচ দিয়ে পিষে মিহি করে ফেলুন, যাতে কোন জমাট না থাকে। এর পর চিনি এবং পানি মিক্স করে পেস্ট বানাব। পানি ততটুকুই দেবেন যেন পেস্ট এর ঘনত্ব কনডেন্সড মিল্কের মত হয়। এবার পেস্ট টা কাঠি বা চামচের আগায় নিয়ে পিঁপড়ার লাইন বরাবর এক দুই ফিট পরপর মাখিয়ে দেন। ব্যাস! আপনার কাজ শেষ।

    পিঁপড়া এই পেস্ট খেয়ে সাথে সাথে মরবেনা, ওরা এটা নিয়ে ওদের কলোনীতে যাবে এবং রানী পিঁপড়াকেও খাওয়াবে। মোটামুটি ২৪ ঘন্টায় পুরা পিপড়া কলোনী শেষ। যারা পিপড়া থেকে মুক্তির ঝামেলাহীন এবং কার্যকর উপায় খুজছেন তারা এটা প্রয়োগ করুন, আর আপনার পাখি কে রাখুন নিরাপদ।
  • বাজরিগার পাখি পালনের জন্য কিছু পরামর্শ

    বাজরিগার পাখি পালনের জন্য কিছু পরামর্শ

    বাজরিগার পাখি পালন ও অভিজ্ঞতা | Learn ...
    আপনারা যারা নতুন বাজরিগার পাখি পালক বা পুষবেন বলে চিন্তা ভাবনা করছেন তাদের জন্য কিছু নিচের কিছু গুরুত্বপূর্ন পরামর্শ জেনে রাখা দরকার।
    1. প্রথমে আপনার মনকে স্থির করুন,
    2. পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে কথা বলুন এবং তাদের মতামত নি্‌
    3. পরিবারের সম্মতি থাকলে তাহলে পাখি কিনুন, কেননা মাঝে মাঝে তাদের সাহায্য আপনার প্রয়োজন হতে পারে। তাছাড়া বাজরিগার পাখি অনেক অনেক ডাকাডাকি করে। পরিবারের সম্মতি না থাকলে আপনাকে অনেক ঝামেলা পোহাতে হতে পারে,
    4. কয়েকজন পাখি পালকের সাথে কথা বলুন। তারা কিভাবে পাখি পালে তা লক্ষ্য করুন। তাদের সাথে সুবিধা ও অসুবিধাগুলো নিয়ে আলোচনা করুন,
    5. পাখি পালন করতে গিয়ে আপনি যে সমস্যাগুলোর মুখোমুখি হবেন, তা মোকাবেলা করার জন্য কতটুকু প্রস্তুত তা যাচায় করুন,
    6. প্রাথমিক অবস্থায় লাভের চিন্তা করবেন না। আগে পাখি সুস্থভাবে পালন করা শিখুন তারপর অন্য চিন্তা করুন,
    7. ডিম বাচ্ছার লোভে পাখি পালার কথা চিন্তা করবেন না। এদের সঠিকভাবে যত্ন করলে নিজ থেকে এরা আপনাকে আনন্দে ভরিয়ে দিবে,
    8. বাজরিগা পাখি কেনার আগে পাখি রাখার জন্য যতাযথ স্থান এবং খাচার ব্যবস্থা করুন,
    9. প্রথমে ২ জোড়া কম বয়সী পাখি কিনুন, ছেলে মেয়ে পাখিকে আলাদা রাখুন। বাজরিগার পাখির বয়স সর্বনিম্ন ৮ মাস হলে ব্রীডিং অবস্থায় আসলে ছেলে মেয়ে পাখিকে একসাথে দিন। মনে রাখবেন, সঠিক নিয়মে পাখি পালন না করলে এরা আপনার মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে উঠতে পারে।
  • বাজরিগার পাখির খাদ্য মিশ্রণ

    বাজরিগার পাখির খাদ্য মিশ্রণ

    বাজরিগার পাখির খাবার Archives | বাজরিগার ...
    বাজরিগার পাখি Parakeet এর জাত হওয়ায় এরা শস্যদানা বেশি পছন্দ করে প্রাথমিক খাদ্য হিসেবে। এছাড়াও এরা ক্যাটলফিসের হাড়, বিভিন্ন শাক সবজি এবং ফলমূল খেয়ে থাকে। নিচে আমাদের দেশে সহজে পাওয়া যায় বিভিন্ন শস্যদানা নিয়ে একটি আদর্শ শস্যদানার মিশ্রণ তুলে ধরা হল।
    • কাউন ১.৫ কেজি
    • চিনা ২.৫ কেজি
    • পোলাও চাউলের ধান ২৫০ গ্রাম
    • তিশি ২৫০ গ্রাম
    • সূর্যমূখী ফুলের বীজ ২৫০ গ্রাম
    • গুজি তিল ২৫০ গ্রাম

    উপরের শস্যদানার মিশ্রণটি ৫ কেজি শস্যদানার জন্য। এছাড়াও আপনি এই মিশ্রণের সাথে আরো যোগ করতে পারেন মিলেট এবং ক্যানারি। আপনি আপনার প্রয়োজনমত কমবেশি পরিমাণ যোগ করে নিতে পারবেন।
  • বাজরিগার পাখি কেনার পূর্বে করনীয় কাজ

    বাজরিগার পাখি কেনার পূর্বে করনীয় কাজ

    Krishipedia.com » বাজরিগার পাখি পালন পদ্ধতি
    বাজরিগার পাখি পালন করার সিদ্ধান্ত নেয়ার পরে আপনাকে ধারাবাহিকভাবে কিছু কাজ সম্পন্ন করার প্রয়োজন হতে পারে। তা হলঃ
    ১ স্থান নির্বাচনঃ
    সবার আগে আপনি পাখিদের কোথায় রাখবেন তা নির্ধারন করতে হবে। আলো-বাতাস পূর্ণ নিরিবিলি স্থান সবচেয়ে ভাল। তবে সরাসরি সূর্যের তাপ ও বাতাস গায়ে লাগা থেকে তাদের বাঁচিয়ে রাখতে হবে।

    ২ খাঁচা নির্বাচনঃ
    বাজরিগার পাখি পালনের জন্য আপনার সাধ্যের মধ্যে সবচেয়ে বড় খাঁচা নির্বাচন করুন। খাচার ভিতর পাখি যাতে ডানা মেলে উড়তে পারে, এক লাঠি থেকে অন্য লাঠিতে উড়ে যেতে পারে, খাঁচা বেয়ে উঠতে পারে এবং খেলাধুলা করতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। খাঁচার ভিতর ২টি ভিন্ন মাপের কাঠি দিন যাতে তাদের পায়ের ব্যায়াম হয়। একজোড়া বাজরিগা পাখির প্রজনের জন্য কমপক্ষে ১৮ ইঞ্চি X ১৮ ইঞ্চি X ১৮ ইঞ্চি মাপের খাঁচা ব্যবহার করা ভাল।

    এছাড়াও বাজরিগা পাখি বিশ্রামের জন্য ফ্লাইং খাঁচা ব্যবহার করা যায় যা বিভিন্ন মাপে পাওয়া যায়। একটি ৩৬ ইঞ্চি X ১৮ ইঞ্চি X ১৮ ইঞ্চি মাপের খাঁচায় ৬-৮ টি বিভিন্ন বয়সী পাখি রাখা যায়। আপনার ইচ্ছা হলে ফ্লাইং এর জন্য আরো বড় খাঁচা ব্যবহার করতে পারেন।
  • বাজরিগার পাখির ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড

    বাজরিগার পাখির ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড

    এগ ফুড ও সফট ফুড – Budgie Freak
    সিদ্ধ মুরগি, কোয়েল বা হাঁসের ডিমের সাথে শাখ, সবজি, ফল, পোকা বা পাখির অন্য খাদ্যর সাথে মিশ্রণ করে যেই খাবার তৈরি হয়, তাকেই ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড বলা হয়।

    ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড কখন দিতে হয়?
    যদি সম্ভব হয় সবসময়। পাখিকে সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন দিলে পাখির শরীরের কোন পুষ্টির অভাব থাকবে না। সকালে দিয়ে, দুপুরে সরিয়ে ফেলবেন।

    ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড না দিলে হয় না?
    ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড দেয়া বাধ্যতামূলক না। তবে না দিলে কোন পুষ্টির অভাব হলে পাখির আচরণ বা আকারে পার্থক্য দেখা দিতে পারে। পাখি নিজের পায়খানা বেশী করে খেতে পারে। যদি ব্রীডিং করে, তাহলে বাচ্চাদের স্বাস্থ্য ভালো হলেও বাবা-মায়ের স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে। বাচ্চাদের বড় হতে সময় বেশী লাগতে পারে, বাচ্চাদের খাবারের চাহিদা আরো বেশী থাকতে পারে।

    যেদিন ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড দিব, সেদিন বীজ দেয়া যাবে?
    বীজ সবসময়ে দিয়ে রাখবেন। শুধু এগফুড যথেষ্ট না। পাখি তো খাচায় না পোষণ করলে এগফুড পাবে না। তাহলে এটা কেন দিতে হবে? বীজ খেলেও তো হবে।যেই পাখিরা এগফূড খায় না,তারা তাদের নিজের ডিম খেতে পারে, বা বাচ্চার রক্ত খেতে পারে পুষ্টির অভাবে।

    শুনেছি ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড খেলে পাখির বাচ্চা মরে যাবে, তাহলে কেন দিতে বলছেন?
    ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড খেলে পাখির বাচ্চা মরে যায় না। এটা মিথ্যা কথা। আমরা আমাদের পাখিদের এগফুড খাইয়ে বড় করেছি। যারা এই কথা বলে, তাদের জন্য সবসময়ে এগফুড খাওয়ালে তাদের লাভ কম হবে, যেহেতু ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড বানাতে খরচ একটু বেশী হয়। যদি আপনি ব্যাবসার চিন্তা করে থাকেন, তাহলে অন্য কথা। তবে পাখির ভালো হোক, এটাই আমাদের ইচ্ছা।
    ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড দিলে কি পাখি বেশী ডিম-বাচ্চা দিবে?
    খাদ্যের সাথে পাখির ডিম দেয়ার সংখ্যার কোন লিংক নেই। একেক সময়ে একেক সংখ্যার ডিম দিতে পারে – সেটা মেয়ে পাখির ovulation cycle এর উপর নির্ভর করে। কোন খাবার পাখির ডিমের সংখ্যা বাড়াতে পারবে না ফারটিলিটির ওষুধ ছাড়া – এবং এসব ওষুধ থেকে দূরে থাকাই ভালো।

    ব্রীডিং এর আগে ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড দিতে হবে, না পরে?
    ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড সবসময়ে দিতে হয়, তবে আপনি যদি কখনো না দিয়ে থাকেন আর ব্রীডিং করাতে চান, তাহলে অন্তত ব্রীড করানোর ১ মাস আগে থেকে প্রতিদিন খাওয়ানো শুরু করবেন।
    ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুডের Protein পাখির ডিমের কুসুমে পুষ্টি ভরে দিবে, যার ফলে বাচ্চারা  সঠিক ভাবে ডিমের ভিতরে বড় হবে। ডেভেলপমেন্ট ডিমের ভিতরে থেমে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যাবে। ডিমের calcium বাচ্চার হাড় শক্ত করবে, আর মেয়ের ডিমের খোসা শক্ত করবে। ছেলেদের spermএর quality অনেক ভালো হবে, যার ফলে ডিম জমার সম্ভাবনা বেশী থাকবে। এটা বাচ্চাদের পা বাঁকা হওয়ার সম্ভাবনাও কমিয়ে দিবে। শুধু তা নয়, যখন বাচ্চাদের খাবারের প্রয়োজন বেশী থাকে, তখন তাদের খাওয়াতে খাওয়াতে বাবা-মা দুর্বল হতে পারে। এগফূড তাদের দুর্বল হওয়া প্রতিরোধ করবে। তবে আপনি যদি সবসময়ে এগফূড দিয়ে থাকেন, তাহলে এই নির্দিষ্ট এক মাস এগফুড দেয়ার চিন্তা করতে হবে না। পাখির স্বাস্থ্য সবসময়ে ভালো থাকলে, বয়স ১০ মাসের বেশী হলে, আর তারা Breeding Condition  এ থাকলে ব্রীড করানো যাবে। এগফুড ভালো স্বাস্থ্যর গ্যার‍্যান্টি দিবে।
    ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড কি এমনিতেও  প্রতিদিন দেয়া যাবে?
    হ্যা, দেয়া যাবে। আপনি সপ্তাহে একদিন বানিয়ে প্রতিদিন অল্প করে দিতে পারেন। ফ্রিজে রেখে দিবেন বাকী অংশ। তবে পাঁচ দিনের পুরনো এগফুড না দেয়াই উত্তম।

    ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড লবন দেয়া যাবে?
    পাখি তার শরীরের প্রয়োজনীয় লবন শাখ, সবজি, ফল আর বীজ থেকে সংগ্রহ করে। আমরা যেই লবন খাই, তার মধ্য Sodium Chloride এর পরিমান বেশী থাকে। তাই এগফুডে লবন দেয়ার প্রয়োজন নেই, যেহেতু আপনি সাখ/সবজি দিচ্ছেন ডিমের সাথে।

    ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড দিলে গ্রীট দেয়া যাবে? কোন ওষুধ দিতে হবে?
    গ্রীট এমনেও দিতে হয় না বাজরীগারকে। ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড আর বীজ থেকে যেই পুষ্টি পাবে, তার  থেকে আর বেশী কিছুর প্রয়োজন হবে না। কোন ওষুধ ও দিতে হবে না।

    আমার পাখি ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড খায় না। কি করা যায়?
    সবার আগে শাখ-সবজি খাওয়ানোর অভ্যাস করুন। রাতে খাবার সরিয়ে, সকালে শাখ-সবজি দিবেন তাদের বীজের বাটিতে, অল্প কিছু বীজের সাথে। এটা খাওয়া শুরু করলে ডিম দিতে পারেন। পরে বীজ না দিয়ে শাঁখ দিয়েন ডিমের সাথে। ২-৩ সপ্তাহ ও লাগতে পারে এগফুড এর উপর ভরসা পেতে।
    ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুডে কোন ধরনের খাবার দেয়া যায়?
    বেসিক ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড এর জন্য আমি সাধারণত সিদ্ধ ডিম, মশুর ডাল, কাচা মরিচ, গাজর, মটরের ডাল, বরবটি ব্যবহার করি। আপনি ইচ্ছে করলে এর সাথে আরো পুষ্টিসম্মত উপদান যোগ করতে পারেন।
    ডিমের তৈরি খাবার বা এগফুড খেলে পাখি মোটা হয়?
    সবক্ষেত্রে হয় না। পাখি উড়ার জায়গা পেলে মোটা হবে না। ছোট খাঁচা ব্যাবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
  • বাজরিগা পাখি এর প্রাথমিক রঙ এবং কিভাবে কোন রঙের পাখি পাবেন

    বাজরিগা পাখি এর প্রাথমিক রঙ এবং কিভাবে কোন রঙের পাখি পাবেন

    বাজরিগা পাখি
    বাজরিগা পাখি এর বেসিক রঙ দুইটি একটি সবুজ অন্যটি নীল। ডার্ক ফ্যাক্টর অনুযায়ী আবার দুটি রঙের ই  তিনটি করে ধরন আছে সবুজের জন্য লাইট গ্রীন,ডার্ক গ্রিন এবং অলিভ। ধারাবাহিকভাবে এগুলা একটি থেকে অন্যটি গাঢ় দেখায় নীল এর ক্ষেত্রে স্কাই ব্লু, কোবাল্ট এবং মোভ।
    সবুজ গুলো হল ডমিন্যান্ট কালার আর নীল হল রিসেসিভ অর্থাৎ যদি একটা সবুজ আর একটা নীল রঙের জিন এর তুলনা করা হয় তবে সবুজ নিজেকে প্রকাশ করবে আর নীল লুকিয়ে যাবে জেতাকে আমরা split বলি। সোজা ভাষায় যদি নীল আর সবুজ পেয়ার করেন তবে বাচ্চা সবুজ রঙের আসবে।তাই নীল আর সবুজ পাখি জোড়া দিয়ে দুই রঙের বাচ্চা পাওয়ার  চিন্তা সম্পুরনই একটা বৃথা চেষ্টা। বেপারগুলা যদিও আর ও জটিল তবে এখানে আমি সহজ ভাষায় বুঝিয়েছি।

    বাজরিগা পাখি এর সবুজ রঙয়ের ক্ষেত্রে

    বাজরিগার পাখি জোড়াসম্ভাব্য বাজরিগার পাখি পাওয়া যেতে পারে
    লাইট গ্রিন + লাইট গ্রিনলাইট গ্রিন
    লাইট গ্রিন + ডার্ক  গ্রিনদুই রকমই আসবে
    লাইট গ্রিন + অলিভশুধু ডার্ক গ্রিন।
    ডার্ক গ্রিন + ডারক গ্রিনডার্ক গিন+লাইট গ্রিন+অলিভ গ্রিন
    ডার্ক গ্রিন + অলিভডার্ক গ্রিন+অলিভ
    অলিভ + অলিভঅলিভ

    বাজরিগা পাখি এর নীল রঙের ক্ষেত্রে

    বাজরিগার পাখি জোড়াসম্ভাব্য বাজরিগার পাখি পাওয়া যেতে পারে
    স্কাই + স্কাইস্কাই
    স্কাই + কোবাল্টদুই ধরনের ই আসবে
    স্কাই + মোভকোবাল্ট
    কোবাল্ট + কোবাল্টকোবাল্ট + মোভ + স্কাই
    কোবাল্ট + মোভকোবাল্ট + মোভ
    মোভ + মোভমোভ
    অনেকের মনে প্রশ্ন আসবে আমি কেনো শুধু  সবুজ আর নীল বাজরিগার পাখি এর কথা বললাম। বাজরিগার পাখি তো সাদা আর হলুদ ও হয়। হ্যা, হয়  তবে  আসল বেপারটা হল সবুজ একটি কম্বাইন্ড কালার আর  সবুজের বেইজ হল হলুদ রঙ সুতরাং হলুদ সবুজের শ্রেণীতেই আসে  আর তেমনিভাবে সাদা রংটা  নীলের শ্রেণীতে।
    মিউটেশনের শেষ নেই এই লিখাটি শুধু মাত্র সমুদ্রের মাঝের এক বিন্দু পানির সমান তবে নতুনরা এটা ফলো করে ব্রিড করাতে পারেন। অবসশই লিখাটি শুধু মাত্র নতুনদের জন্য
  • পশু পাখি ডাক্তার এর প্রয়োজনীয় মোবাইল নম্বর

    পশু পাখি ডাক্তার এর প্রয়োজনীয় মোবাইল নম্বর

    Veterinary - Animal Doctor List Dhaka
    প্রিয় পোষা পাখির দ্রুত চিকিৎসার জন্য অনেক সময় আমরা অভিজ্ঞ ডাক্তার ও ব্রীডারের জন্য মরিয়া হয়ে উঠি। কিন্তু তাদের সাথে যোগাযোগ না হওয়ার কারণে অনেক সময় আপনার প্রিয় পাখিটি জীবন হারায়।
    আপনাদের সুবিধার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু মোবাইল নম্বর এইখানে দেয়া হল। সম্ভব হলে আপনার মোবাইলে সেভ করে রাখুন।
    নামমোবাইল নম্বর
    DR. SALAHUDDIN SHAKIL01711191485
    DR. SADDAM HOSSAIN01681272616
    DR.ZAHID01755540914

    পাখির লালন-পালন ও প্রজননের জন্য
    নামমোবাইল নম্বর
    SIR AZIZUL HAQUE FARHAD01919544240
    SANJOY MONDAL01715198651
    NAZMUL HUSSAIN TAPU01828111100
    TANVIR01715896298
    SHAFA MAMA01920787946
    FIROZ REZA01713919925
    MD MOHSIN SUZA01913821287

    পাখির মিউটেশন বা জাত জানার জন্য
    নামমোবাইল নম্বর
    NAZMUL HUSSAIN TAPU01828111100
    FIROZ REZA01713919925
    MD MOHSIN SUZA01913821287
    RAJU RAHMAN01710255282
    ARIF ALAM01673676091
    বাজরিগার নিয়ে বাংলাদেশে জনপ্রিয় বেশ কয়েকটি গ্রুপের লিংক এবং এডমিনদের মোবাইল নম্বরঃ
    গ্রুপের নাম ও লিংকএডমিনদের নাম এবং মোবাইল নম্বর
    Budgerigar Society Of Bangladesh. Click here to Joinসুলতান বাবু = 01914-031068
    Chittagong Bird Breeders Association. Click here to Joinজিয়া উদ্দিন = 01819-867944
    কোন গ্রুপের নাম, লিংক এবং এডমিন এর নাম ও মোবাইল নম্বর যুক্ত করার জন্য কমেন্ট বক্সে যোগাযোগ করুন।
  • GET A FREE QUOTE NOW

    Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat.

    JSON Variables

    ADDRESS

    4759, NY 10011 Abia Martin Drive, Huston

    EMAIL

    contact-support@mail.com
    another@mail.com

    TELEPHONE

    +201 478 9800
    +501 478 9800

    MOBILE

    0177 7536213 44,
    017 775362 13