# কবুতর জোড়া যখন নতুন ডিম পাড়ার সময় হয় তখন স্বভাবতই একটু উত্তেজিত ও নার্ভাস থাকে। আর এই সময় তারা লাফালাফী করে ডিম ভেঙ্গে ফেলে।
# পর্যাপ্ত জায়গার অভাব, অসমান বাটী, বাটীতে প্রয়োজনীয় উপাদান (খর কুটা) বা নরম কিছু না দেওয়া।
# যখন একই বাটি না ধুয়ে অনেকের জন্য ব্যবহার করলে।
# কাঁক বা অন্য পাখী বা এর মাধ্যমে বিরক্ত হলে।
# পর্যাপ্ত ও সুষম খাবার সরবরাহ না করা।
# নিয়মিত গ্রিট না দেওয়া।
# ভিটামিন, ক্যালসিয়াম বা প্রয়োজনীয় খনিজ এর অভাব হলে।
# অতিরিক্ত আলো (ডিমে বসা অবস্থায় বেশি আলো হলে তারা অসুবিদা বোধ করে) ।
# লবনের অভাব হলে। নর ও মাদী মারামারি করে ডিমে বসার জন্য আর এটা করতে তারা ডিম ভেঙ্গে ফেলে।
# খামারে বা এর কাছে জোরে শব্দ করলে।
# খামারে বেশী গাদাগাদি করে কবুতর রাখলে।
# বারবার ডিম ধরলে অথবা কবুতর কে ডিম থেকে ঊঠালে।
# অনেক সময় বাচ্চা ফুটার পর ডিমের খোসা না সরালে কবুতর খোসা খেয়ে ফেলে,আড় এ থেকেও ডিম খাওয়ার অভ্যাস হতে পারে।
২# ভাঙ্গা ডিম তাড়াতাড়ি বাটী থেকে সরিয়ে ফেলতে হবে।
৩# যে জোড়া ডিম খাবার অভ্যাস আছে তার কাছ থেকে ডিম সরিয়ে প্লাস্টিক ডিম দিতে হবে (উপরের ছবি)। যাতে তাতে ঠোকর দিলেও তা না ভাঙ্গে এতে ওদের অভ্যাস বদলাবে।
৪# নিয়মিত অ্যামিনো এসিড,ক্যালসিয়াম ও খনিজ সরবরাহ করতে হবে।
৫# নিয়মিত খাবার সরবরাহ করা।
৬# প্রয়োজন হলে একটা ডিম ভেঙ্গে তাতে গোল্মোড়ীশ মীক্স করে দিতে হোভে যাতে তারা খাবার সময় তার স্বাদ তা খারাপ লাগে তাহলে সে পরে সে আর ডিম খেটে চাইবে না।
৭# ডিম পাড়ার জায়গাটা একটু অন্ধকার রাখতে হবে যাতে ডিম ভাঙ্গার সুযোগ না পায়।
৮# ভালো বাটী সরবরাহ করা ও ডিম পাড়ার আগে তা দিতে হবে যাতে খাঁচার ভিতর ডিম মেঝেতে পাড়ার সুযোগ না পায়।
৯# এছাড়াও নিয়মিত জীবাণূ বিরোধী ওষধ ছীটাণো যাতে খামারে ডিমের গন্ধ না থাকে, কারণ যাদের ডিম খওয়ার অভ্যাস যাদের থাকে তারা ডিমের গন্ধ পেলে পাগোল হয়ে যায়।
0 $type={blogger}:
Post a Comment