John Smith

I am a Writer

John Doe

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat. Ut wisi enim ad minim veniam, quis nostrud exerci tation ullamcorper suscipit .
Erat volutpat. Ut wisi enim ad minim veniam, quis nostrud exerci tation ullamcorper.

  • 3066 Stone Lane, Wayne, Pennsylvania.
  • +610-401-6021, +610-401-6022
  • admin@mydomain.com
  • www.yourdomain.com
Me

My Professional Skills

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat.

Web Design 90%
Web Development 70%
App Development 95%
Wordpress 60%

Awesome features

Aliquam commodo arcu vel ante volutpat tempus. Praesent pulvinar velit at posuere mollis. Quisque libero sapien.

Animated elements

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Sed tempus cursus lectus vel pellentesque. Etiam tincidunt.

Responsive Design

Pellentesque ultricies ligula a libero porta, ut venenatis orci molestie. Vivamus vitae aliquet tellus, sed mollis libero.

Modern design

Duis ut ultricies nisi. Nulla risus odio, dictum vitae purus malesuada, cursus convallis justo. Sed a mi massa dolor.

Retina ready

Vivamus quis tempor purus, a eleifend purus. Ut sodales vel tellus vel vulputate. Fusce rhoncus semper magna.

Fast support

Suspendisse convallis sem eu ligula porta gravida. Suspendisse potenti. Lorem ipsum dolor sit amet, duis omis unde elit.

0
completed project
0
design award
0
facebook like
0
current projects
  • কবুতরের রক্ত আমাশয়-রোগ (Coccidiosis / Coccidia)

    কবুতরের রক্ত আমাশয়-রোগ (Coccidiosis / Coccidia)

    রোগ পরিচিতি
    কবুতরের রক্ত আমাশয়
    Coccidiosis coccidian সংক্রমণ দ্বারা সৃষ্ট রোগ কবুতরের একটি মারাত্মক ও ছোঁয়াচে রোগ । এক ধরনের এককোষী প্রাণী দ্বারা সৃষ্ট পরজীবীয় রোগ যা প্রাণীর আন্ত্রিকে বিস্তার লাভ করে। এই রোগের জীবাণূ একটা আবরণে ঢাকা থাকে। ঐ অবস্থাকে বলা হয় UCHIT, মলের সংগে এটি মাটিতে পড়ে । মাটিতে তাপ আর জলীয় আবহাওয়ায় চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে পেকে ঊঠে। খাবার ও জলের মাধ্যমে এই জীবাণূ পাটে যায়। ফলে ভাল কবুতরও সংক্রমিত হয়। সাধারণত বর্ষাই এই রোগ বেশী হয়। এটি রোগ সংক্রামিত হয় টিস্যু যা খাবাররের মাধমে এক প্রাণী থেকে অন্য ছড়িয়ে পড়ে। প্রাথমিক পর্যায়ে ডায়রিয়া,হালকা সবুজ এবং গুরুতর ক্ষেত্রে রক্ত যেতে পারে।. Coccidia আক্রান্ত অধিকাংশ প্রাণী অনেক সময় কোন লক্ষণ দেখা যায় না। যাইহোক, তরুণ বা ইমিউন-সংকটাপন্ন প্রাণীর মৃত্যু সহ গুরুতর শারীরিক সমস্যাই ভুগতে পারে। stress, অস্বাস্থ্যকর খাদ্য এবং পানি অথবা অপরিস্কার খামারই এর প্রধান কারণ। 2 সপ্তাহ থেকে ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত এই রোগ বেশি হয়,তবে বয়স্ক কবুতরের ও হতে পারে। এই সময় অন্ত্র ফুলে গিয়ে রক্তে ভরে যায়। আর তাই পায়খানার সাথে রক্ত পড়ে। সাধারণত এই রোগে সঠিক সময় চিকিৎসা না দিলে পাখী মারা যায়। রোগে মৃত্যুর হার ৯০% ভাগ।
    কবুতরের Coccidiosisঃ
    Coccidiosis প্রজনন কারণে খাওয়ানোর দ্বারা দূষিত Aviary বা খাঁচা মেঝে, সাম্প্রদায়িক জল সরবরাহ বা এক কবুতর থেকে অন্য কবুতরে পায়খানার মাধমে ছড়ায় ।
    উপসর্গ/লক্ষণ :

    • খাবারের সম্পূরক সহায়তায়র পরও অত্যধিক ওজন হ্রাস।
    • Diarrhoea অথবা অধিক উজ্জ্বল সবুজ বা রঙ হলুদ, যা ফোঁটা ফোঁটা করে. (Watery)
    রক্ত সহ বা ছাড়া
    • Diarrhoea
    • পালক ও শারীরিক অবস্থা নোংরা হতে পারে।
    • পাখা ঝুলে যাওয়া ।
    • ক্ষুধামান্দ্য
    • এক জায়গায় ঝিমানো।
    • শারীরিক ভারসাম্যহীনতা ও দাঁড়াতে অক্ষম।
    • Dehydration।
    • দ্রুত মৃত্যু।
    ট্রান্সমিশন বা সংক্রমণ:
    coccidia এর সংক্রামক পর্যায়ে মুল কিছু কারণ থাকে যেমন দূষিত পানির উৎস, অন্যান্য প্রাণী, কীটপতঙ্গ এবং মানুষের সংস্পর্শ , অপরিষ্কার পাত্র ও সরঞ্জাম মাধ্যমে ইত্যাদি। অধিকাংশ প্রাপ্তবয়স্ক পাখির প্যারাসাইট থেকে অসুস্থটা বিকশিত হয়। বয়স্ক কবুতর যারা আগেও আক্রান্ত হয়েছিলো তারা পুনরায় আক্রান্ত হতে পারে কোনো ক্লিনিকাল লক্ষণ ছাড়াই । এসব ক্ষেত্রে নতুন/YOUNG কবুতর এদের কারণে সংক্রামিত হতে পারে। আক্রান্ত কবুতর বা পাখি কে অবশ্যই আলাদা করে ফেলতে হবে।
    প্রতিরোধ:
    • Aviary বা খাঁচার ঘন ঘন পরিস্কার।
    • নিশ্চিত না হাওয়া পর্যন্ত নতুন বা YOUNG কবুতরের সঙ্গরোধ।
    • নিয়মিত মল coccidia জন্য পরীক্ষা করতে হবে
    • বায়ুচলাচল নিশ্চিত করতে হবে।
    • আর্দ্রতা রাখতে হবে।
    • বিশুদ্ধ খাবার ও পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।
    • ইঁদুর বা এই ধরণের প্রাণী নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
    • তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
    • কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে বিশেষ করে মাছি।
    • ঠাসাঠাসি করে কবুতর রাখা যাবেনা ।
    • খাঁচা বা কবুতর সরানো বা নাড়াচাড়ার আগে খাঁচার উপর আবরণ দিতে হবে।
    • জীবাণু বিরোধী স্প্রে করতে হবে।


    ঔষধ:
    ১) Doxivet (Doxicyciline)+ AMODIS (Human) ১ গ্রাম + ½ Amodis+১ গ্রাম স্যালাইন ৩০ মীলীঃ/ সি সি পানিতে মীক্স করে ১০ সি সি করে হাতে ধরে খাওয়াতে হবে দিনে ৩ বার।
    ২) হোমিও Acid Fos 200 ২ ফোটা করে ৫/৭ বার দিনে অল্প একটু পানির সাথে খাওয়াতে হবে।
    ৩) PAICHISH(হামদারদ) ১/২ ট্যাবলেট করে দিনে ২ বার। এটা সহায়ক হিসাবে দিতে হবে।
    ৪) নিয়মিত তরল খাবার যেমন আটা গুলা,সাবু বার্লি বা চালের স্যালাইনে দিতে হবে। শক্ত খাবার না দিয়াই ভাল কারন বমি হতে পারে। (খাবার ধরে খাওয়াতে হবে।)
    ৫) হালকা গরম পানি সরবরাহ করতে হবে।
    সব সময় খেয়াল রাখতে হবে, যে কবুতর যে পড়ে থাকা খাবার না খাই, আর এটা তখনি নিশ্চিত করা সম্ভব যখন আপনি আপনার খামার পরিস্কার রাখবেন। খেয়াল রাখতে হবে যেন আক্রান্ত কবুতর প্রয়োজনীয় আদ্রতা পায়,কারন লিভারের ১২০ ফা বা ৪৯ সেলঃ এই রোগের জীবাণু মারা যায়(তাই বলে আবার গরম কিছু খাওয়ানো ঠিক হবে না)। প্রতিরোধ থেকে প্রতিকার ভাল, তাই আমাদের আগে প্রতিরোধের বাবস্থা নিতে হবে আগে।
  • কবুতরের দুর্বল পা / ডানা পক্ষাঘাত(Weak Leg/Wings Paralysis)

    কবুতরের দুর্বল পা / ডানা পক্ষাঘাত(Weak Leg/Wings Paralysis)

    কবুতরের দুর্বল পা বা পক্ষাঘাত & উইং পক্ষাঘাত একটি ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ (Salmonellosis / Paratyphoid বা PMV-1 (Paramyxovirus সংক্রমণ) দ্বারা সৃষ্ট হয়। আরেকটি কারণ ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি এর অভাব, এটা কোন অঙ্গ আক্রান্ত হয়েছে তার উপর নির্ভর করে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা যায়। এটি ছোট পায়রার মৃত্যুহার খুবই বেশি । Salmonellae বিশেষ ফর্ম দ্রুত খাদ্য সংক্রমনে মাধমে বেঁচে থাকে যা পাখির অন্ত্রে সংখ্যাবৃদ্ধি করতে পারে। ক্ষতিগ্রস্ত অন্ত্রের দেয়াল এর মাধ্যমে তারা রক্তধারায় সহজেই মিশে যায়। সেখান থেকে রক্ত পুরো শরীর জুড়ে রোগ বহন করে। রোগ সংক্রমণকারী জীবাণু স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে ফলে অন্ত্রে বেদনাদায়ক প্রদাহ হতে পারে। পায়রা জয়েন্টগুলোতে মধ্যে ফুলে যায়, এই জয়েন্টগুলোতে তরল বৃদ্ধি পায় ও পরে সংকলন দ্বারা ক্ষীণভাবে এর প্রদাহ হয়। পায়রার দ্বারা নিজেই জয়েন্টগুলোতে মুখ দিয়ে ব্যথা উপশমের বার্থ চেষ্টা করে। সাধারণত রোধ পৌছায় না এমন ক্ষেত্রে এই ঘটনা বেশি হয়।

    প্রকারভেদ :
    Marek ডিজিজ – প্রধানত বয়স ১৬ সপ্তাহ পাখির মধ্যে বেশি দেখা যায়। বর্ষা ও শীতে এই রোগের প্রকপ বেশি।
    উপসর্গ: পা অথবা পাখা পক্ষাঘাত, উচ্চ মৃত্যুহার, আন্তরয়ন্ত্রীয়(নাড়ি অঙ্গ উপর) টিউমার। শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা এবং ঘাড় (stargazing) এর মোচড়ের কম্পন, পা এবং পাখা পক্ষাঘাত বা বেঁকে যাওয়া 1 বা 2 দিনের মধ্যে দেখা দেয় । বয়স্ক পাখিদের ৪ থেকে ৬ দিন পর কিছু শ্বাসযন্ত্রের পীড়া হয় এবং পক্ষাঘাতের কারনে উত্পাদন(ব্রিডিং) ক্ষমতা কমে যেতে পারে। এই সব নিউক্যাসল(রানীক্ষেত রোগ) এর উপসর্গও হতে পারে।
    চিকিত্সা:
    Nuro B অথবা Nurobion ইনজেকশন … প্রথমে এটি বমি উপসর্গ হতে পারে কিন্তু পরে তা ঠিক হয়ে যাবে , তাই এটি সকালে খালিপেটে প্রয়োগ করা ভাল। ইনসুলিন সিরিঞ্জ , 1/3 সিসি ৬/৭ দিন বুকের নরম জায়গা দিতে হবে। এছাড়াও ভিটামিন Sancanl P অথবা Cal D এর সঙ্গে Calcaria Curb-30 (হোমিও) or Cal. Phos. 12X (বাইও কেমিক), দিতে ২/৩ বার করে দিতে হবে অল্প একটু পানির সাথে।
    সব সময় একটা কথা মনে রাখতে হবে যে Calcium এর সাথে ভিটামিন D যোগ করে দিতে হবে, তা না হলে Calcium ঠিকমত শরীরে শোষিত হবে না, ফলে উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে।
  • কবুতরের ক্যাঙ্কার (Cankar or Trichomoniasis)

    কবুতরের ক্যাঙ্কার (Cankar or Trichomoniasis)

    ক্যাঙ্কার হল কবুতরের সবচেয়ে ব্যাপক সাধারণ রোগ। এটা আণুবীক্ষণিক প্রটোজোয়াটিক জীবাণু দ্বারা সৃষ্ট খুবই বেদনাদায়ক ও সংক্রমিত রোগ। সাধারণত পানীয় জলের মাধ্যমে বা বাচ্চা খাওয়ানো ইত্তাদির মাধ্যমে সংক্রামিত হতে পারে। যদি তাড়াতাড়ি চিকিৎসা না করা হয় তাহলে নির্ঘাত মৃত্যু। যদিও অনেকে মনে করে থাকেন যে এটা বর্ষার রোগ কিন্তু কথাটা সঠিক নয়। এই রোগ যেকোনো সময় হতে পারে। অভিজ্ঞ জন বলে থাকেন যে ভিজা nest bowl এই রোগের অন্যতম কারন হতে পারে।
    লক্ষণসমূহ:
    • খাবার বার বার ঠোঁটে নেয় কিন্তু গিলতে পারেনা যা অন্যতম একটি চিহ্ন হতে পারে।
    • সংক্রমিত কবুতর কার্যকলাপ কমিয়ে দেয়।
    • গলা এবং ঠোঁটের মধ্যে হলুদ ও সাদা আস্তরন দেখা যায়।
    Cankar 2
    • পাখা ঝুলে যাওয়া।
    • পানির তৃষ্ণা বেড়ে যায় এবং ডায়রিয়া।
    • খাবারে অনীহা।
    • ওজন হ্রাস এবং দুর্বলতা
    • পাখি উড়তে অনিচ্ছুক।
    • রোগের উন্নত পর্যায়ে(ADVANCE STAGE) আঁশাল শ্লৈষ্মিক এবং নিকৃষ্ট রকমের গন্ধ মুখের মধ্যে সনাক্ত করা হয়
    • ইয়াং পাখি সবচেয়ে বেশী সংক্রমিত হয়।
    Cankar 3
    প্রতিরোধ:
    • পায়রার lofts পরিষ্কার এবং শুষ্ক রাখুন।
    • পরিষ্কার ফুটানো পানি এবং ফাঙ্গাস মুক্ত খাদ্য দিন।
    • খামার থেকে পায়রা আলাদা করুন।
    • জীবাণুমুক্ত স্প্রে করুন।
    • নিয়মিত ভিটামিন সি ও লাল চা ক্যাঙ্কার প্রতিরোধে ভাল ভুমিকা রাখে।
    চিকিৎসা:

    ১) প্রভাবিত এলাকার উপর MYCON ORAL GEL দিনে 2/3 বার লাগাতে হবে। (কখনও লাগানর জন্য তুলা বা (cotton bar) ব্যবহার করবেন না।
    ২) Riboflabin ট্যাব 2 টা দিনে ২ বার গুড়া করে খাওয়াতে হবে ।
    ৩) Liquid খাদ্য যেমনঃ বার্লি,আটা গুলিয়ে খাওয়াতে হবে, ১০ সিসি করে, নিয়মিত সালিনে দিতে হবে। তবে অতিরিক্ত খাওয়ানো যাবে না।
    ৪) প্রতিদিন Alo Vera প্রতিদিন ১ বার দিলে ভাল।
    ৫) হোমিও Acid Nit 30 তিন ফোটা অল্প জল দিয়ে মিশ্রণ করে ৩/৪ বার প্রদান করুন।
    অথবা
    ৬) DEXATAB+Tetracycline+Milk of Magnesia+Flazil (human) মিক্স করে খওয়াতে পারেন অধিক হলে। অথবা
    ৭) ESP Mix (Vet) দিতে পারেন যা পশুপাখির জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি।
    ঔষধ প্রক্রিয়া কমপক্ষে ৫/৭ দিন চালিয়ে যাওয়া উচিত যতক্ষণ না পাখি নিজে খাদ্য গ্রহণ শুরু করে। এভাবে চিকিৎসা করলে আশা করা যায় কবুতর দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে।
  • কবুতরের কেন ডিম ভাঙ্গে ও খায়

    কবুতরের কেন ডিম ভাঙ্গে ও খায়

    দেশে ও বিদেশে এমন কোন খামারী নাই যিনি কবুতরের ডিম ভেঙ্গে ফেলার অভিজ্ঞতা দেখেননি। কম বেশী সব খামাড়ীকেই এই ধরণের খারাপ অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। আর আগুনে ঘী ঢালার মতো হয় যদি ডিম ইচ্ছে করে ভেঙ্গে এবং তা খেয়ে ফেলে……! কবুতরের কেন ডিম ভাঙ্গে ও খায়? অনেক বড় বড় খামাড়ী এর কোন সদুত্তর দিতে পারেন না বা হয়ত জানেন কিন্তু কারো সংগে এই অভিজ্ঞতা ভাগ করতে চান না। সে যাই হোক। এক্ষেত্রে অনেকে ভাগ্য কে দোষ দেন, অনেকে কবুতর কে দোষ দেন ইত্যাদি। আর এসব বলে নিজের মনকে এক ধরণের সান্ত্বনা দিবার একটা অপচেষ্টা করা হয়। কিন্তু আসলে এর কারন যদি অনুসন্ধান করি তাহলে আমরা আমাদের কেই বেশী দোষারোপ করতে পারি।
    এখন আসুন আমরা একটু সংক্ষেপে জেনেনেয় এর মূল কারণঃ

    # কবুতর জোড়া যখন নতুন ডিম পাড়ার সময় হয় তখন স্বভাবতই একটু উত্তেজিত ও নার্ভাস থাকে। আর এই সময় তারা লাফালাফী করে ডিম ভেঙ্গে ফেলে।

    # পর্যাপ্ত জায়গার অভাব, অসমান বাটী, বাটীতে প্রয়োজনীয় উপাদান (খর কুটা) বা নরম কিছু না দেওয়া।

    # যখন একই বাটি না ধুয়ে অনেকের জন্য ব্যবহার করলে।

    # কাঁক বা অন্য পাখী বা এর মাধ্যমে বিরক্ত হলে।

    # পর্যাপ্ত ও সুষম খাবার সরবরাহ না করা।

    # নিয়মিত গ্রিট না দেওয়া।

    # ভিটামিন, ক্যালসিয়াম বা প্রয়োজনীয় খনিজ এর অভাব হলে।

    # অতিরিক্ত আলো (ডিমে বসা অবস্থায় বেশি আলো হলে তারা অসুবিদা বোধ করে) ।

    # লবনের অভাব হলে। নর ও মাদী মারামারি করে ডিমে বসার জন্য আর এটা করতে তারা ডিম ভেঙ্গে ফেলে।

    # খামারে বা এর কাছে জোরে শব্দ করলে।

    # খামারে বেশী গাদাগাদি করে কবুতর রাখলে।

    # বারবার ডিম ধরলে অথবা কবুতর কে ডিম থেকে ঊঠালে।

    # অনেক সময় বাচ্চা ফুটার পর ডিমের খোসা না সরালে কবুতর খোসা খেয়ে ফেলে,আড় এ থেকেও ডিম খাওয়ার অভ্যাস হতে পারে।
    সাধারণত ভাঙা ডিম নিয়মিত অভ্যাস হলে তারা মাঝে মধ্যে তা থেকে স্বাদ নেয়ার চেষ্টা করে, আর এটা ক্রমাগত হতে থাকলে, তারা ডিম খাওয়ার অভ্যাস গড়ে ঊঠে। আর একবার এই অভ্যাস হলে তা কাটানো খুবই কঠিন । এজন্য নীচের কিছু কাজ আপনাকে হইত কিছুটা হলেও সাহায্য করবেঃ

    ১# ডিম ভাঙ্গার যতগুলো কারণ আছে তা দূর করতে হবে।

    ২# ভাঙ্গা ডিম তাড়াতাড়ি বাটী থেকে সরিয়ে ফেলতে হবে।

    ৩# যে জোড়া ডিম খাবার অভ্যাস আছে তার কাছ থেকে ডিম সরিয়ে প্লাস্টিক ডিম দিতে হবে (উপরের ছবি)। যাতে তাতে ঠোকর দিলেও তা না ভাঙ্গে এতে ওদের অভ্যাস বদলাবে।

    ৪# নিয়মিত অ্যামিনো এসিড,ক্যালসিয়াম ও খনিজ সরবরাহ করতে হবে।

    ৫# নিয়মিত খাবার সরবরাহ করা।

    ৬# প্রয়োজন হলে একটা ডিম ভেঙ্গে তাতে গোল্মোড়ীশ মীক্স করে দিতে হোভে যাতে তারা খাবার সময় তার স্বাদ তা খারাপ লাগে তাহলে সে পরে সে আর ডিম খেটে চাইবে না।

    ৭# ডিম পাড়ার জায়গাটা একটু অন্ধকার রাখতে হবে যাতে ডিম ভাঙ্গার সুযোগ না পায়।

    ৮# ভালো বাটী সরবরাহ করা ও ডিম পাড়ার আগে তা দিতে হবে যাতে খাঁচার ভিতর ডিম মেঝেতে পাড়ার সুযোগ না পায়।

    ৯# এছাড়াও নিয়মিত জীবাণূ বিরোধী ওষধ ছীটাণো যাতে খামারে ডিমের গন্ধ না থাকে, কারণ যাদের ডিম খওয়ার অভ্যাস যাদের থাকে তারা ডিমের গন্ধ পেলে পাগোল হয়ে যায়।
    উপরোক্ত ব্যবস্থা গূলো ঠিকমতো গ্রহণ করলে আশা করা যায়, আপনার প্রিয় কবুতরের এই ডিম নষ্ট করার অভ্যাস থেকে আপনি তাকে মুক্ত করতে সফল হবেন। তবে তার আগে অবশ্যই আপনাকেও একটু সচেতন হতে হবে।
  • কবুতরের পানিশূন্যতা Dehydration

    কবুতরের পানিশূন্যতা Dehydration

    পানিশূন্যতা (Dehydration) পাখির দ্রুততম মৃত্যুর অন্যতম একটি কারন। এই সমস্যা তাড়াতাড়ি সমাধান করা কঠিন এবং পাখি যদি খুব বেশি সময় এই অবস্থাই থাকে তাহলে আরও সুস্থ করে তোলা কঠিন হয়ে যায়। পানি ছাড়া সূর্যের আলোর মধ্যে কয়েক ঘন্টা থাকা মানে কবুতরের নিশ্চিত মৃত্যু। সম্ভাব্য সর্বোত্তম সমাধান খুব মূল্যবান যদি রক্তের মধ্যে জলের dehydration এড়ানো হয়।
    আসুন দেখি কিভাবে এই রোগটাকে সহজে প্রতিরোধ করা যায় ।
    আপনি dehydration প্রতিরোধে কয়েকটি সহজ ধাপ গ্রহণ করে শুরু করতে পারেন।
    সবসময় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করতে হবে। আপনি যখন আপনার খামারে আসেন তখন আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল পানির পাত্রটিকে নিয়মিত পরিষ্কার করে জলপূর্ণ করা। গরম আবহাওয়ায় বেশ কয়েকবার এরূপ জল ভর্তি করা প্রয়োজন, এবং এটা করতে যদি আপনার সময় না থাকে তবে অধিক পানি ধারণকারী পাত্র ক্রয় করে অথবা একটি অতিরিক্ত পাত্র যোগ করতে হবে । এভাবে আপনি নিজেকে কবুতরের বীয়োগ বিষাদ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারেন।
    পানি এমন স্থান এ রাখুন যেখান থেকে কবুতর সহজে পানি পান করতে পারে। পানি একটু উচ্চতাই রাখুন তা না হলে পানিতে পায়খানা করতে পারে। আর তা হলে আপনাকে জলদি পানি পরিবর্তন করতে হবে। পানি এমন স্থান এ রাখতে হবে যেন পা বা ডাণা লেগে পাত্রটি ঊল্টে না যায়

    -বিশেষভাবে পাখির জন্য তৈরি ইলেক্ট্রোলাইট / ভিটামিন প্যাকেট (প্যাকেট নির্দেশ অনুসরণ করুন) ব্যাবহার করা যেতে পারে।

    -লিটার প্রতি দুই চামচ (অথবা আরও বেশি বা কম প্রয়োজন উপর নির্ভর করে) হারে পানীয় জল এর সাথে গ্লুকোজ মিশিয়ে দিতে পারেন।

    -যদি জল সম্ভব Aloe-Vera জেল 1 পাতা 1 লিটার (জলের সঙ্গে জেল এর মিশ্রণ). এটি একটি ভাল ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সম্পূরক হিসাবে কাজ করে ও dehydration থেকে আপনার পাখিকে রক্ষা করবে, যা প্রকৃতি থেকে একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

    -ভিটামিন C দিতে হবে, নিয়মিত বিশেষ করে এই গরমে।
    – গোসল করাতে হবে, যাতে পানিশূন্যতা কিছুটা উন্নতি হয়।
    Dehydration এর লক্ষণসমূহ :
    – dehydration পাখা দুপাশে ঝুলে যাওয়া আর এটাই হল প্রথম সতর্কবার্তা ।
    মুখের পাতা ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া সবসময় dehydration নির্দেশ করেনা মনে রাখবেন, এটা আপনার পাখি অসুস্থ অর্থ হতে পারে। আপনি উপসর্গের আরও পরীক্ষার মাধ্যমে অসুস্থতা বা dehydration থেকে আলাদা করতে পারেন।

    -শ্বাস প্রশ্বাস ভারী হয়ে ওঠে।
    –পাখির ডায়রিয়া দেখা দিবে।
    – যদি আপনি আস্তে পেছনে চামড়া ধরে টানেন তাহলে অনেক ঢিলা মনে হবে।
    -অল্পদিন ডায়রিয়া পরে, পাখির ঝিমানি, নড়বড়ে বা এমনকি সম্পূর্ণভাবে uncreative পরিণত হবে।

    -যদি dehydration বেশি হয় তাহলে পাখির খিঁচুনি হতে পারে।
    এ ব্যপারে অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে কিছুদিন পরেই মৃত্যু হয়।
    সুসংবাদ হল, যদি ঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা দেওয়া যায় তাহলে অনেক পাখি এই অবস্থা থেকে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠে এবং ধীরে ধীরে তাদের নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা ফিরে পায়।
  • আপনার বিড়ালকে কোন ফ্লেভার এর খাবার দিবেন ?

    আপনার বিড়ালকে কোন ফ্লেভার এর খাবার দিবেন ?

    বাজারে ভিন্ন ভিন্ন ব্র্যান্ড এর বিড়ালের খাবার পাওয়া যায়। এসব ব্র্যন্ড এর খাবার আসে অনেক গুলো ফ্লেভারে। আপনার বিড়ালকে কোন ফ্লেভার এর খাবার দিবেন? কিভাবে বুঝবেন আপনার বিড়াল কোন ফ্লেভার পছন্দ করবে?
    সবসময় কি এক ফ্লেভার এর খাবার দেয়া উচিত না ভিন্ন ভিন্ন ফ্লেভার এর খাবার দেয়া উচিত।
    আমাদের দেশে যারা বিড়াল পালেন তাদের মধ্যে একটি বিষয় লক্ষ্য করা যায় আর তা হল সবসময় একি ফ্লেভার এর খাবার দেয়া বিড়ালকে।
    যদি তাদের প্রশ্ন করা হয় যে একি ফ্লেভার এর খাবার কেন খাওয়ানো হচ্ছে? কেন ভিন্ন ভিন্ন ফ্লেভার দেয়া হচ্ছেনা তখন তারা জানান যে অন্য ফ্লেভার দিলে তাদের বিড়াল খেতে চায়না।
    কিন্তু তাহলে কেন এতগুলো ফ্লেভার বানানো হল? কারন হচ্ছে সবসময় একি ফ্লেভার এর খাবার না দিয়ে প্রত্যেকবার ভিন্ন ভিন্ন ফ্লেভার এর খাবার দেয়া উচিত।
    এতে আপনার প্রিয় বিড়ালের একঘেয়েমি দূর হবে এবং খাওয়ার রুচি বারবে। কিন্তু যদি ছোট বেলা থেকে মাসের পর মাস একি ফ্লেভারের খাবার দিয়ে অভ্যস্ত করে ফেলা হয় তখন কিছু
    বিড়াল নতুন ফ্লেভার গ্রহন করতে চাবেনা এটাই স্বাভাবিক। তাই উচিত যদি  বিড়ালকে প্যকেটের খাবার খাওয়ানো হয় তাহল কম বয়স থেকেই ভিন্ন ভিন্ন ফ্লেভারের খাবার দিয়ে অভ্যাস করা।
  • বিড়ালকে কি খাওয়াবেন?

    বিড়ালকে কি খাওয়াবেন?

    বিড়ালের জন্য সুষম খাদ্যের তালিকা ঃ
    • বিড়ালকে প্রতিদিন এমন খাবার দিতে হবে যাতে বিড়ালের জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন , কার্বোহাইড্রেট , ভিটামিন ও মিনারেল থাকবে ।
    • বিড়াল মাংসাসি প্রাণী । তাই বিড়ালের খাবারে মাছ , মুরগির মাংস ও গরুর মাংস অবশ্যই থাকা দরকার । এই খাবারগুলো সেদ্ধ অবস্থায় খাওয়ানো উচিত যাতে এর মধ্যে ব্যাকটেরিয়া না থাকে । আজকাল পক্রিয়াজাত অবস্থায় মাছ ও মাংস প্যাকেটে থাকে যা wet food বা canned food নামে পরিচিত । এসব খাবারের সাথে ভাত ( শতকরা  ১০ ভাগের বেশি নয় ) শর্করা জাতীয় খাবার হিসাবে মিশিয়ে বিড়ালকে খাওয়ানো যায় ।
    • Dry food ক্ষতিকর নয় , যদি তার সাথে প্রচুর পানি খাওয়ানো হয় । এই খাবারগুলো প্রাণী ও উদ্ভিত প্রোটিনের উৎস । এ ছাড়াও এই খাবারে ৩৫-৪০ ভাগ কার্বোহাইড্রেট মেশানো থাকে । অতিরিক্ত ওজনের বিড়ালকে dry food খাওয়ানো ভালো না । কারণ এতে তাদের অজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে ।

    একটি বিড়াল কি পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ করবে তা নির্ভর করে বিড়ালটির বয়স ও ওজনের   উপর । New York এর Animal Medical Centre অনুযায়ী একটি সুস্থ ও প্রাপ্ত বয়স্ক(১বছর বয়সের) ৩-৪ কেজি ওজনের বিড়ালের প্রতিদিন ২৪০ক্যালোরি সম্রিদ্ধ খাবার অর্থাৎ প্রতি কেজিতে ৬০ থেকে ৬৫ ক্যালোরি সম্রিদ্ধ খাবার প্রয়োজন । বিড়ালকে প্রতিদিন ২ থেকে ৩ বার খেতে দিতে হবে । প্রতিদিন একই সময় এ খাবার দেয়া উচিত ।
  • GET A FREE QUOTE NOW

    Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat.

    JSON Variables

    ADDRESS

    4759, NY 10011 Abia Martin Drive, Huston

    EMAIL

    contact-support@mail.com
    another@mail.com

    TELEPHONE

    +201 478 9800
    +501 478 9800

    MOBILE

    0177 7536213 44,
    017 775362 13