# পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাব।
# স্যাঁতস্যাঁতে খামার বা মাচা/বাটি।
# Parasite এর আধিক্য।
# পরিবেশের ধুলা বা শুকনো বিষ্ঠা থেকে সৃষ্ট ধুলা।
# অতিরিক্ত crowded.
# ঔষধের যথেচ্ছ ব্যবহার।
# চোখ থেকে দুর্গন্ধ যুক্ত পানি বের হয়।
# চোখে পিচুটি জমে, এভাবে জমতে জমতে চোখ প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।
# চোখ ও মাথা গায়ে ঘষতে থাকে বা পা দিয়ে মাথা চুলকাতে থাকে, ফলে চোখে পর লেগে ও গায়ে পিচুটি লেগে নোংরা হয়ে যায়।
# মাথা ও পাখা ঝুলে পড়ে।
# বুকে ঘর ঘর শব্দ করে,নাক প্রায় বন্ধ হয়ে আসে তাই শ্বাস হাঁ করে নিতে থাকে।
# বাচ্চার চোখের চারপাশে পুঁজ জমে হলুদ আকার ধারন করে, তাড়াতাড়ি ব্যবস্থা না নিলে মারা যায়।
প্রতিরোধঃ
# খামার জীবাণুমুক্ত মুক্ত করুন।
# নিয়মিত খামার ও খাঁচা পরিস্কার করুন।
# আলোবাতাস চলাচলের প্রয়োজনীয় বাবস্থা করুন।
# খামারের জন্য আলাদা স্যান্ডেল,মাস্ক ও গ্লভস ব্যবহার করুন।
# বাইরে থেকে এসে খামারে প্রবেশ থেকে বিরত থাকুন।
# আগন্তক ও অতিথি থেকে খামার নিরাপদ রাখুন।
# মাছি ও অন্যান্য কীটপতঙ্গ থেকে খামার নিরাপদ রাখুন।
চিকিৎসাঃ
যেকোনো রোগ থেকে নিরাপদ থাকার অন্যতম শর্ত হল পরিস্কার পরিছন্ন খামার বাবস্থাপনা। আর এর কোন বিকল্প নাই। আপনি যতই ভিটামিন ও সুষম খাবার দেন এই শর্তটি পুরন না করলে, আপনার সব চেষ্টা ও পরিশ্রম বার্থ হয়ে যাবে।
0 $type={blogger}:
Post a Comment