২) Powder milk অথবা গরুর দুধ খেলে।
৩) নষ্ট ও বাসি খাবার খাওয়া।
৪) কিছু কিছু খাবারে বিড়ালের এলার্জি থাকে, সেসব খাবার খেলে।
৫) ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস সংক্রমনে।
৬) অভ্যন্তরীন পরজীবী যেমনঃ গোলকৃমি হলে।
৭) কোন ঔষধের প্রতিক্রিয়ায়।
৮) কিডনী বা লিভারের সমস্যা।
৯) হজম তন্ত্রের ক্যান্সার বা টিউমার।
পাতলা এবং বারেবারে মল ত্যাগ , শ্লেষ্মা বা রক্ত মল , ঝিমুনি, জ্বর , বমি , খাবার খেতে না চাওয়া ইত্যাদি। যদি বিড়ালের মল কালো বা মলের সাথে রক্ত থাকে তাহলে বুঝতে হবে পাকস্থলী বা ক্ষুদ্রান্ত্রের রক্তক্ষরণ এর কারন।
এই সময় সাধারনত ১২-২৪ ঘন্টা বিড়ালকে খাবার না দেওয়া, কিন্তু যথেষ্ট পরিমানে বিষুদ্ধ পানি পান করাতে হবে যাতে করে বিড়াল পানি শূন্যতায় না ভোগে। বিড়ালকে ৩ ঘণ্টা পর পর ৬-৮ ফোঁটা স্যলাইন খাওয়াতে হবে সঙ্গে মুরগির সুপ (chicken stock) ও ভাতের মাড় খাওয়াতে পারলে ভালো হয়। এছাড়া ভাত এবং তার অর্ধেক পরিমান সেদ্ধ মাংস অথবা সেদ্ধ আলু নরম করে বিড়ালকে খাওয়ানো যেতে পারে। যদি ২৪ ঘন্টারও বেশী সময় ডায়রিয়া হতে থাকে তাহলে তাকে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিতে হবে। আর ডায়রিয়া শুরুর প্রথম থেকেই যদি তন্দ্রা ভাব, বমি, জ্বর , কালো বা রক্ত মল হয় তাহলে আর ২৪ ঘন্টা অপেক্ষা করা যাবে না সাথে সাথে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে। আর ডায়রিয়া প্রবন বিড়ালকে দুগ্ধ জাতীয় খাবার দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
0 $type={blogger}:
Post a Comment