John Smith

I am a Writer

John Doe

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat. Ut wisi enim ad minim veniam, quis nostrud exerci tation ullamcorper suscipit .
Erat volutpat. Ut wisi enim ad minim veniam, quis nostrud exerci tation ullamcorper.

  • 3066 Stone Lane, Wayne, Pennsylvania.
  • +610-401-6021, +610-401-6022
  • admin@mydomain.com
  • www.yourdomain.com
Me

My Professional Skills

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat.

Web Design 90%
Web Development 70%
App Development 95%
Wordpress 60%

Awesome features

Aliquam commodo arcu vel ante volutpat tempus. Praesent pulvinar velit at posuere mollis. Quisque libero sapien.

Animated elements

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Sed tempus cursus lectus vel pellentesque. Etiam tincidunt.

Responsive Design

Pellentesque ultricies ligula a libero porta, ut venenatis orci molestie. Vivamus vitae aliquet tellus, sed mollis libero.

Modern design

Duis ut ultricies nisi. Nulla risus odio, dictum vitae purus malesuada, cursus convallis justo. Sed a mi massa dolor.

Retina ready

Vivamus quis tempor purus, a eleifend purus. Ut sodales vel tellus vel vulputate. Fusce rhoncus semper magna.

Fast support

Suspendisse convallis sem eu ligula porta gravida. Suspendisse potenti. Lorem ipsum dolor sit amet, duis omis unde elit.

0
completed project
0
design award
0
facebook like
0
current projects
  • কবুতরের ডেপথিরিয়া (Diphtheria)

    কবুতরের ডেপথিরিয়া (Diphtheria)

    Coo roo-c'too-coo! Enter the captivating world of pigeon fanciers ...

    কবুতরের ডেপথিরিয়া একটি মারাত্মক প্রকৃতির রোগ। আক্রান্ত পাখিদের দেহ হতে সুস্থপাখিদের মধ্যে আক্রমন করে ও একটার পর একটা সংক্রমিত হতে থাকে। এই রোগের মুখ্য কারন হিসাবে Micrococci নামক ব্যাকটেরিয়া ঘটিত জীবাণুকে দায়ী করা হয়। ইহারা ডাল পালার মত দ্রুত বিস্তার লাভ করে এবং শেষ পর্যায়ে হৃত্পিণ্ড ,যকৃত ,ফুসফুস ইত্যাদি আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। এটি ধুলো, পানি ও বায়ুর মাধমেও ছড়াতে পারে। এই রোগে মৃত্যুর হার খুব বেশি। অনেক সময় আরোগ্য লাভের পরও হৃত্পিণ্ড এর অস্বাভাবিক দুর্বলতা হেতু ও পর্যাপ্ত যত্নের অভাবে মারা যায়। এইজন্য রোগ মুক্তির পরও একটু খেয়াল রাখতে হয়। এই রোগে খুব দ্রুত চিকিৎসা না দিলে মারা যায়। এই রোগে মৃত্যুর হার ৯০ ভাগ।
    কারনঃ
    সাধারণত নোংরা খাবার ও পানির পাত্র, বেড়াল ও ইঁদুর বা তেলেপোকার খাবারে মুখ দিলে বা কামড়ান বা এর লোম পেটে গেলে ইত্যাদি এই রোগ হতে পারে। ধুলো, পানি ও বায়ুর মাধমেও ছড়াতে পারে।
    লক্ষণঃ
    # এই রোগের প্রথম লক্ষণ হিসাবে দেহে অতিরিক্ত তাপমাত্রা দেখা যায়।
    # বিষ্ঠা হালকা সবুজ,বা সাদা বা সাধারন রং এর হতে পারে।
    # নাক ও মুখ দিয়ে পানি পড়া ।
    # শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।
    # পাখি খুব দুর্বল হয়ে পড়ে।
    # আংশিক পা বা পাখা পক্ষাঘাত।
    # ধীরে ধীরে কাশি শুরু হয়(যদিও অনেকে এটা ঠাণ্ডা বলে ভুল করে থাকে।)
    # মুখে ও জিব্বায় সাদা জিল্লির মত দেখা যায়, মাঝে মাঝে লম্বা সুতার মত মুখের ভিতর দেখা যায়, তাই অনেকে কৃমি বলে মনে করে থাকে। (অনেকে এটা কাংকার বলেও ভুল করে থাকে।)

    # মুখে দুর্গন্ধ থাকে এবং পরে পানি ও অভুক্ত খাবার সহ দুর্গন্ধ যুক্ত বমি নাক মুখ দিয়ে বের হয়ে আসে।
    # পেশী দুর্বলতা ও চোখ সংক্রমণ হয়।
    # অনেক সময় গলা ফুলে টনসিল এর মত হয় কিন্তু তন্সিলের মত গতা বিচি মত হয় না।(অনেকে এটা টনসিল বলে ভুল করে থাকে।)
    # খাবার গিলতে খুব কষ্ট হয় তাই খাবার মুখে নিয়ে ফেলে দেয়।
    # পাখি লোম ফুলিয়ে এক জাগায় বসে থাকে।
    # অনেক সময় কাশির সাথে রক্তু পড়তে পারে।
    # শেষ পর্যায়ে ঘাড় শক্ত হয়ে যায় ও প্রচণ্ড কাশি ও সর্দির লক্ষণ দেখা যায়।
    # মুখের সাদা পর্দা দেখা যায় এবং এটা তুললে কাচা ঘা দেখা যায়।
    # এই রোগের পরবত্তি পর্যায়ে কাশির প্রভাব বেড়ে যায় তাই অনেকে দেখে ঘুংরি কাশি বলেও ভুল করে থাকে ও সেই অনুযায়ী চিকিৎসা করে থাকে যা পাখির জন্য প্রানহানিকর হয়।

    প্রতিরোধঃ


    # নিয়মিত খাবার ও পানির পাত্র ডেটল পানি দিয়ে ধুতে হবে।
    # খামার পুরিস্কার রাখতে হবে।
    # পোকামাকড়,ইঁদুর ও বিড়াল কে আটকাতে হবে যাতে খামারে প্রবেশ না করে।
    # বাইরের স্যান্ডেল পরিহার করতে হবে।
    # নিয়মিত জীবাণু মুক্ত স্প্রে বা চুন অথবা বরিক পাওডার ছিটাতে হবে।
    # টিনের খাবার পাত্র জং ধরে গেলে বাদ দিতে হবে।
    চিকিৎসাঃ
    ডিপথিরিনাম ২০০ হোমিও দিনে ২/৩ বার ব্যাবহার করতে হবে অল্প একটু গরম পানির সাথে।
    # ঠাণ্ডা পানি দেওয়া যাবে না।
    Orasin K ১ সিসি করে দিনে ৩ বার দিতে হবে ১ গ্রাম স্যালাইন পানির সাথে।
    # নিয়মিত বারলি,সাগু বা আটা গুলিয়ে ৫ সিসি করে দিনে ৩ বার দিতে হবে।(তবে ঔষধ দিবে পরে এবং হালকা গরম পানির সাথে।

  • GET A FREE QUOTE NOW

    Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit, sed diam nonummy nibh euismod tincidunt ut laoreet dolore magna aliquam erat volutpat.

    JSON Variables

    ADDRESS

    4759, NY 10011 Abia Martin Drive, Huston

    EMAIL

    contact-support@mail.com
    another@mail.com

    TELEPHONE

    +201 478 9800
    +501 478 9800

    MOBILE

    0177 7536213 44,
    017 775362 13